সাম্য রাইয়ান-এর প্রবন্ধ
সাম্য রাইয়ান-এর প্রবন্ধ সাম্য রাইয়ানের জন্ম বাঙলাদেশের কুড়িগ্রাম জেলায়। ২০০৬ থেকে সম্পাদনা করছেন শিল্প-সাহিত্যের অন্যতর লিটল ম্যাগাজিন ‘বিন্দু। কবিতা, প্রবন্ধ ছাড়াও তিনি লিখেছেন নতুন ধরনের আখ্যানধর্মী গদ্য৷ সাম্য রাইয়ানকে নিয়ে ভারতের সাহিত্য পত্রিকা ‘তারারা’ বিশেষ সংখ্যা প্রকাশ করেছে। এছাড়াও যুক্তরাষ্ট্রের ‘মনমানচিত্র’, ভারতের ‘এবং
দেশিক হাজরা-র কবিতা
দেশিক হাজরা-র কবিতা জন্ম ৭ জানুয়ারি ১৯৯৫, পূর্ব বর্ধমান শহরের অন্তর্গত শ্যামসুন্দর গ্রাম। কবিতা লেখার সঙ্গে সঙ্গে দেশিক ভালোবাসেন বই পড়তে, ছবি তুলতে, গান শুনতে। পাঁচটি দু-লাইনের কবিতা ১) লি জাগ্রত মহাবোধি পূর্ণিমায় অনিকেত প্রান্তরে নন্দিনী পালকের নিচে শুয়ে আছে জ্যোৎস্না বিরহ পরিদর্শনে। (২)
এই সংখ্যা
#৩৫ তম সংখ্যা কবিতাগুচ্ছঃ শিবালোক দাস কবিতাগুচ্ছঃ ফুয়াদ হাসান তৃষ্ণা বসাকের মায়া গদ্য
তৃষ্ণা বসাক-এর মায়া গদ্যঃ- মায়া-মফস্বল ও ক্যাংলাস পার্টিরা – দ্বিতীয় পর্ব
তৃষ্ণা বসাক-এর মায়া গদ্যঃ- মায়া-মফস্বল ও ক্যাংলাস পার্টিরা – দ্বিতীয় পর্ব তৃষ্ণা বসাক আধুনিক বাংলা সাহিত্যের একটি অতিপরিচিত প্রিয় নাম। জন্ম কলকাতা । যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বি.ই. ও এম.টেক.। সরকারি মুদ্রণসংস্থায় প্রশাসনিক পদ, বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিদর্শী অধ্যাপনা, সাহিত্য অকাদেমিতে অভিধান প্রকল্পের দায়িত্ব – বিচিত্র
দেবব্রত রায়-এর এক গুচ্ছ কবিতা
দেবব্রত রায়-এর এক গুচ্ছ কবিতা কবি দেবব্রতর নিজের কথায় ‘কবিতা ছাড়া, আমার পরিচয় দেবার কিছু নেই,’ # ১ বেশ করেছি-নখের আঁচড়-কামড় এই-যে সাদা-খাতা, রাত-দখল, কার্নিভাল, স্যালাইন, ওষুধ…এইসব পাশাখেলা প্রথম ভাইরাল হয়েছিল, একটা বাচ্চা-ভেড়া এবং নেকড়ের জল-এঁটোর হুমকিনামা দিয়ে একটা 0-রও-যে এরকম
বহতা অংশুমালী মুখোপাধ্যায়ের দু’টি কবিতা
বহতা অংশুমালী মুখোপাধ্যায়ের দু’টি কবিতা বহতা অংশুমালী মুখোপাধ্যায় পেশায় প্রযুক্তিবিদ, নেশায় সিন্ধুলিপির গবেষক, আর দোষের দিক দিয়ে কবিতা। এখনো অব্দি তাঁর চারটি কবিতার বই প্রকাশিত হয়েছে (‘ঠুং শব্দ হলেই কবিতা’, ঐহিক প্রকাশনী ২০২০; ‘হৃদিশব্দ রুই মনে পড়ে’, সৃষ্টিসুখ প্রকাশন ২০২২; ‘রক্ত অব্দি গড়াতে
বর্ষা সংখ্যা
মণিপদ্ম দত্ত কক্ষপথ সম্পাদকের কলম থেকে দু’চার কথা রাধাবল্লভ চক্রবর্তী বর্ষা সংখ্যার অতিথি সম্পাদকের কলম থেকে কবিতা অমিত পাটোয়ারী রূপক চট্টোপাধ্যায় অমিত চক্রবর্তী অভিজিৎ সরকার তন্ময় ভট্টাচার্য দেবদাস রজক পারমিতা দে দাস সজল কুমার টিকাদার এমরান হাসান বিজয় সিংহ হিন্দোল ভট্টাচার্য পার্থজিৎ চন্দ
অহনা বসু
অহনা বসু বর্ষার গান বর্ষা ঋতু যেন নিজেই এক সঙ্গীত। গরমের শেষে যখন উত্তপ্ত পৃথিবীর বুকে রিমঝিমে জলধারা নেমে আসে, তখন প্রকৃতিতে বেজে ওঠে জলতরঙ্গ। বুক ভরে নিতে ইচ্ছে করে মাটির সোঁদা গন্ধ। দু’চোখ ভরে দেখে নিতে ইচ্ছে করে সদ্যস্নাত গাছপালার সবুজ।
দেবপ্রিয়া সরকার
দেবপ্রিয়া সরকার মেঘলাদিনের ওপারে -একটা দার্জিলিঙয়ের টিকিট দেবেন দাদা। কাউন্টারেরে অর্ধবৃত্তাকার ফাঁক দিয়ে হাত গলিয়ে টিকিট সংগ্রহ করল বছর ছাব্বিশের সীমান্ত। টার্মিনাসের একপাশে দাঁড়িয়ে থাকা দার্জিলিংগামী বাসে উঠে সিট নম্বর মিলিয়ে নিজের বসার জায়গা খুঁজে নিল সে। ব্যাগটা পায়ের কাছে রেখে
কৌশিক সেন
কৌশিক সেন বলাকাজন্ম “এই চঞ্চল সজল পবন বেগে, উদ্ভ্রান্ত মেঘে মন চায় মন চায় ওই বলাকার পথখানি নিতে চিনে……” আমারও তো মন খারাপ করে, বলো! স্পর্শচিকিৎসায় যে সকল রোগের নিরাময় সম্ভব, তার ভিতরই একখানা রোগে আক্রান্ত হই আজকাল। দু’দাগ ওষুধও লাগেনা